ওসমান আল হুমাম, স্টাফ রিপোর্টার
গত ২৬ সেপ্টেম্বর রবিবার, ইছাপুর ফয়জিয়া তাজবিদুল কুরআন মাদ্রাসার পুকুর ভরাট করে ড্রেন, বন্ধ করে দেয়ায় পথচারীদের দূর্ভোগের শেষ নেই।
এলাকার চিহ্নিত, সন্ত্রাসী
আব্দুল মোমিন পিতা আব্দুল ওয়াহাব, আবুল কালাম পিতা মৃত আবুল কাসেম, ইফতেখার পিতা আবুল কালাম এরা আইন অবাধ্যকারী। চাদাঁবাজ, ও সঙ্ঘবদ্ধ সিন্ডিকেট ভূমিদস্যূ হয়। তারা এলাকার কোন গণ্যমান্য মানুষ, চেয়ারম্যান, মেম্বারের তোয়াক্কা করে না। হাটহাজারী থানায় তাদের বিরোধ্যে অসংখ্য মামলা রয়েছে।
এলাকার সাধারণ মানুষ তাদের ভয়ে ভীত সন্ত্রস্থ। তারা হাটহাজারী, মেখল, রহিমপুর, উত্তর মেখল, রুহুল্লাহপুরসহ অত্র এলাকায় জোরপূর্বক ভূমি দখলসহ চাদাঁবাজী সন্ত্রাসের রাজাত্ব করে বেড়ান। বিগত ২১-০৯-২২ ইং রোজ রবিবার রাত অনুমানিক ১২টা, হঠাৎ ২৫/৩০ জন সন্ত্রাসী অস্ত্রসস্ত্র সজ্জিত হয়ে ইছাপুর ফয়জিয়া তাজবিদুল কুরআন দ্রাসার পূর্ব দিকে সীমানা বাউন্ডারী ভেঙ্গে জোরপূর্বক, বলপ্রয়োগ করে ৫০/৬০টি বালুবাহী ট্রাক যোগে একসাথে বালু ফেলতে ফেলতে মাদ্রাসার অংশিক ভূমিও ব্যাবহারের পুকুর ভরাট করা শুরু করে এবং প্রায় ১০টির মত নারিকেল গাছ, ৫০টির মত সুপারী গাছ, ২০টির মত বনজ গাছ কর্তন করে ফেলে।
কোলাহলের শোরগোল শুনার পর মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তার অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মাদরাসার শিক্ষকদের জানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে তাড়া করে। তাদের ভয়ে মাদ্রাসার শিক্ষক ছাত্র ভীতসন্ত্রস্থ। তাদের পুকুর ভরাটের কারণে মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক ও আম সাধারণ মুসল্লী অজু, গোসল ও ব্যাবহারের পানি পাচ্ছে না। তারা মাদ্রাসার পানি নিস্কাসন বন্ধ করে দেওয়ায় ময়লা পানি ও বাথরুমের ময়লা পুকুরের পানির সাথে সংমিশ্রন হয়ে যাওয়ায় দূর্গন্ধে মাদ্রাসার সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট হয়ে গেছে। মাদ্রাসার পুকুরের প্রায় ২লক্ষ টাকার মাছ মরে পানিতে ভেসে উঠে।
এমতাবস্থায় উল্লেখিত সন্ত্রাসীদের বিরোধ্যে আইনগত বিহীত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য
Leave a Reply